শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার - ডেঙ্গু রোগির খাবার

ভূমিকা

আজকের আলোচনার বিষয় শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার। আপনারা অনেকেই জানেন না শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার কিভাবে করবেন? তাই আসুন আলোচনার শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার। আমরা শিশুর প্রতি অনেক যত্নশীল কিন্তু যখন শিশুর ডেঙ্গু হয় তখন আমরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি শিশুর ডেঙ্গু কোন রোগের লক্ষণ এবং এর প্রতিকার গুলো জানার জন্য। 
শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার  - ডেঙ্গু রোগির খাবার

শিশু সঠিক যত্নের জন্য শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ গুলো কি কি এবং প্রতিকার সম্বন্ধে যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে। তাই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি পড়লে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার - ডেঙ্গু রোগির খাবার

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ সাধারণত ডেঙ্গু ভাইরাসবাহী এডিস মশার কামড়ের 4 থেকে 6 দিনের মধ্যে দেখা দেয়। ডেঙ্গুর প্রধান লক্ষণ হল জ্বর। জ্বর সাধারণত 104 ডিগ্রি ফারেনহাইট (40 ডিগ্রি সেলসিয়াস) এর বেশি হয় এবং 2 থেকে 7 দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। জ্বর ছাড়াও, ডেঙ্গুর অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • মাথাব্যথা
  • চোখের পেছনে ব্যথা
  • পেশী ব্যথা
  • গলা ব্যথা
  • শরীরে ব্যথা
  • বমি বমি ভাব বা বমি
  • ডায়রিয়া
  • চামড়ায় লালচে দাগ বা ফুসকুড়ি
ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার
ডেঙ্গু রোগের কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। তবে, লক্ষণগুলির চিকিৎসা করা যেতে পারে। ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • পেরাসিটামিল বা আইবুপ্রোফেন জাতীয় ব্যথানাশক ওষুধ
  • অ্যান্টিপাইরেটিক ওষুধ
  • তরল পানীয়
ডেঙ্গু রোগের তীব্র ক্ষেত্রে, রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা প্রয়োজন হতে পারে। হাসপাতালে, রোগীকে শিরায় তরল দেওয়া যেতে পারে এবং রক্তপাতের ঝুঁকি কমাতে ওষুধ দেওয়া যেতে পারে।

ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধ

ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হল মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করা। মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:
  • মশার কামড় থেকে রক্ষা করার জন্য পোশাক পরুন, যেমন হাতাযুক্ত শার্ট এবং লম্বা প্যান্ট।
  • মশা প্রতিরোধক ব্যবহার করুন।
  • মশার ঘর তৈরি করা থেকে বিরত থাকুন।
  • পতঙ্গ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিন।
ডেঙ্গু রোগ একটি গুরুতর রোগ হতে পারে, তবে সঠিক চিকিৎসা এবং প্রতিরোধের মাধ্যমে এর বিস্তার রোধ করা সম্ভব।

ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে করণীয়

দিন দিন ডেঙ্গু রোগ ভয়াবহ আকার ধারণ করছে সাথে দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের রোগের লক্ষণ। বয়স ভেদে প্রত্যেকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে বিশেষ করে শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই কম। তাই আপনাকে শিশুর ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন হতে হবে।

সঠিক যত্নের অভাবে বর্তমান সময়ে শিশুর ডেঙ্গু রোগ অনেক গুণ বেড়ে গেছে। তাই শিশু সঠিক যত্নের জন্য শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ গুলো কি কি এবং প্রতিকার সম্বন্ধে যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে। তাই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি আপনি সম্পূর্ণ পড়ে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পারবেন।

শিশুর শুধু বাহ্যিক যত্ন নিলেই হয় না সে সাথে খেয়াল রাখতে হয় খাবার, গোসল ইত্যাদি। তাই শিশুর খেয়াল রাখার জন্য এই আর্টিকেলটিতে আরো আলোচনা করা হয়েছে শিশুর ডেঙ্গু রোগের কারণ এবং ডেঙ্গু হলে আপনার শিশুকে আপনি কি কি খাবার খাওয়াতে পারবেন এবং কি কি পারবেন না।

অনেক সময় সঠিক যত্ন নেওয়ার পরও আপনার মনে প্রশ্ন থাকে যে এই ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকতে পারে? সে সম্পর্কে বিস্তারিত এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে। শিশুর সাধারন জ্বর হলে আমরা শিশুকে গোসল করায় না কিন্তু ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে? এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

১৫ বছর বয়সের নিচে বেশিরভাগ মানুষের ডেঙ্গু জ্বর হয়ে থাকে। বিশেষ করে যখন অতিরিক্ত বৃষ্টি হয় তখন বস্তি এলাকা সহ বস্তি এলাকার আশেপাশে ডেঙ্গুজ্বর সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এই ভাইরাসটি বেশ কয়েকটি টাইপে দেখা যায় তার মধ্যে অন্যতম সেরোটাইপ হচ্ছে চারটি এবং বাকিগুলোর দেখা দিলে শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের তীব্রতা অনেক বেড়ে যায় । 

শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাই শিশুরা ডেঙ্গুজ্বর রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। তাই আপনার শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ গুলো জানা খুব জরুরী। তাহলে চলুন জেনে নিন শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার গুলো কি কি।

শিশুদের শরীরে ভাইরাস প্রবেশের পর চার থেকে সাত দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা যায়। প্রথম পাঁচ দিনের জ্বর ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের চাইতে বেশি থাকে। এই জ্বরের সাথে বমি বমি ভাব এবং দ্বিতীয় দিনের মাথায় লাল ফুসকুড়ি এবং সাত দিনের মধ্যে ছোট ছোট লাল বিন্দু দেখা দেয়। এসব লক্ষণের সাথে সাথে দুই হাড়ের জোড়ায় ও মাংসপেশীতে প্রবল রকমের ব্যথা হয়।

শিশুর ডেঙ্গু জ্বর এর কিছু কিছু লক্ষণ বিপদ সীমার চরমে থাকে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্রচুর বমি করা, ঘনঘন পেট ব্যথা হওয়া, মাড়ি থেকে প্রচুর রক্তপাত হয়। এছাড়াও শরীরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অস্থিরতা বিরাজ করে ও রক্তের অনুচক্রিকার ক্রিয়া হ্রাস পায়।

শিশুর জ্বরের ৫ থেকে সাত দিনের মধ্যে মারাত্মক ভাইরাস ডেঙ্গু জ্বর বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দিতে পারে এর মধ্যেও অন্যতম হচ্ছে শরীরের বিভিন্ন অংশে পানি জমা, ভেতরের নারী দুর্বল হয়ে যাওয়া, শরীরের তাপমাত্রা ৯৬° এর কম হাওয়া, রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলা ইত্যাদি।

এতক্ষণ জানলেন শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ চলুন এবার জেনে নিন শিশুর ডেঙ্গু জ্বর হলে প্রতিকার কিভাবে করবেন।

শিশুর বিভিন্ন সময় জ্বর হয় এবং তা বিভিন্ন মৌসুমে তাই শিশুর জ্বর হলে অন্যান্য মৌসুমের সাধারণ জ্বর মনে না করে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অন্যথায় শিশুর অবস্থা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।

রোগীর জ্বর ভালো হয়ে যাওয়ার পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে আবার অসুস্থতা অনুভব করলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।

সঠিক চিকিৎসায় ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুর আশঙ্কার হার ১%। "ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী" এর মতে যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত থাকে তাদের মৃত্যুর হার ৪০ থেকে বেড়ে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে। রোগগুলো নিম্নরূপ

যে কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অপারেশন, ডায়াবেটিস এছাড়াও দীর্ঘদিন অ্যালার্জির সমস্যার কারণেও শিশুর ডেঙ্গু জ্বর প্রাণঘাতী রূপ নিতে পারে।

শিশুর ডেঙ্গু জ্বর মারাত্মক রূপ ধারণ করার পরবর্তী সময়গুলোতে বিভিন্ন ধরনের সাইড ইফেক্ট দেখা দেয় যেমন কন্টিনিউ চুল পড়তে থাকা, ট্রান্সভার্স মাইলাইটিস ও ডিসিশন এর মতো রোগে ভুগতে পারে।

বাহ্যিকভাবে ডেঙ্গু থেকে বাঁচার জন্য ডেঙ্গু মশার কামড় থেকে নিজেকে এবং আপনার শিশুকে রক্ষা করুন। সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ঢেকে থাকে এমন পোশাক পরান। ডেঙ্গু মশার কামড় থেকে বাঁচতে মশারি টাঙানো উচিত।

শিশুর ডেঙ্গু রোগের খাবার

ডেঙ্গু হওয়ার পর শিশুর দিকে খেয়াল রাখতে হয়। জ্বর হওয়ার পর মুখের রুচি হারিয়ে যায় যার ফলে শরীরে পুষ্টি ও ক্যালোরি কমে যায়। তাই শিশুর শরীরের তাপমাত্রা হজম শক্তি পুষ্টি ও ক্যালোরি ইত্যাদি বিষয়ে মাথায় রেখে খাবার নির্বাচন করতে হবে। পানির অপর নাম জীবন যখন শিশুর ডেঙ্গু জ্বর থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে এ সময় শিশুকে পানি জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়ান।

যে কোন ধরনের তাজা ফলের শরবত খাওয়াতে পারেন। তরল জাতীয় খাদ্যে পুষ্টির পরিমাণ কম থাকে তাই শিশুর বয়স নির্বাচন করে, খুব সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়াতে হবে। যেমন সুজি, জাউ ভাত ও সাগু ইত্যাদি। শেষের জন্য এমন খাবার নির্বাচন করতে হবে যেখানে অল্প খেলেও ক্যালরির পরিমাণটা ঠিকঠাক থাকে।

শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের কারণে প্রোটিন কমে যায়। প্রোটিনের চাহিদা বৃদ্ধি করার জন্য শিশুকে প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন দুধ, ডিম এবং বয়স বিবেচনা করে মাছ খাওয়াতে পারেন। আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে শেয়ার করুন যাতে ডেঙ্গু রোগের সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।

ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে

বর্তমান সময়ে ছোট বড় সকলের ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে।ডেঙ্গুজার গড়ে তিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত থাকে ব্যক্তি ভেদে ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকে সে সময়কালটি ভিন্ন হতে পারে এবং এটি বিভিন্ন পদ্ধতির মধ্য দিয়ে ডেঙ্গু জ্বর সামনের দিকে অগ্রসর হয়। একটি স্টেপ থেকে অন্য একটি স্টেপের সময়কাল ভিন্ন হতে পারে এই পর্যায়গুলোর নিচে আলোচনা করা হলো।

সাধারণ অবস্থাঃ জঙ্গু জ্বরের প্রাথমিক অবস্থা সাধারণত চার থেকে দশ দিন হয়ে থাকে। এডিস মশা কামড়ানোর গড়ে সাত দিন পর মানুষ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়।

জ্বর অবস্থাঃ যখন রোগীর উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বর হয় তখন জ্বরের অবস্থা সৃষ্টি হয় এবং এটি সাধারণত দুই থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। কিছু কিছু রোগের ক্ষেত্রে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।

জটিল অবস্থাঃ একজন ব্যক্তি ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে সাত দিন পর জটিল অবস্থায় সৃষ্টি হয়। এ সময় জ্বর কমতে শুরু করে এবং ডেঙ্গু রোগের জটিল লক্ষণগুলো দেখা দেয়। এ পর্যায়ে থাকাকালীন অবস্থায় আপনার চিকিৎসকের প্রয়োজন হতে পারে।

পুনরুদ্ধারের পর্যায়ঃ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগী জটিল পর্যায় থেকে আস্তে আস্তে পুনরুদ্ধারের পর্যায়ে প্রবেশ করে। এবং রোগীর অবস্থা আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হওয়া শুরু করে এবং সম্পূর্ণভাবে সুস্থ হওয়ার জন্য বেশ কয়েক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হতে পারে।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে

আপনাদের অনেকের মনে এই প্রশ্ন জাগে ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে তাহলে চলুন জেনে নিন ডেঙ্গুর জ্বর হলে গোসল করা যাবে কিনা সে সম্পর্কে। সাধারণত আমরা অনেকেই ধারণা করে থাকে জ্বর হলে কোনভাবেই গোসল করা যাবে না। গোসল করলে আমাদের শরীরের ঠান্ডা বসে যায় এবং তাতে জ্বর অতিমাত্রায় বেড়ে যায়।

আমাদের দেশের মানুষের জ্বর হলে আমরা সাধারণত জলপট্টি এবং মাথায় পানি ঢেলে থাকে কিন্তু জ্বর হলে গোসল করা যাবে না এরকম কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তি পাওয়া যায়নি। সাধারণত আমরা যখন গোসল না করি তখন আমাদের শরীর মেসেজ করে তাছাড়া জ্বর হয়ে থাকার কারণে আমাদের শরীরের ভিতরে অস্বস্তি বোধ হয় তাই গোসল করা জরুরী তাপমাত্রা এবং শরীরের পরিছন্নতাও ঠিক থাকে।

উপসংহার

আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে ইতিমধ্যেই  জেনেছেন শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। যদি আপনি এখনো শিশুর কেন ডেঙ্গুর রোগ হয় এবং এই ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পুনরায় মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

 আপনার মূল্যবান মতামতটি কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাদেরকে জানান। পরিশেষে আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শেষ করছি ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url