খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি
ভূমিকা
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি বা রোগবালাই ও দমন ব্যবস্থাপনা নিয়ে। নিয়ে আলোচনা করব। এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন। খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি। নারিকেল গাছে সার প্রয়োগ পদ্ধতি - খাটো জাতের নারিকেলের চারা রোপন ও পরির্চযা - Khato Jater Narikel
খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি
- আর আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে লম্বা জাতের নারিকেল চাষের প্রচলন আছে আগে থেকেই । বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় এগাছগুলো ঝড়ো হাওয়া সহণশীলতা কম এবং বেশি ভেঙ্গে পড়ে।
- ইহা পৃথিবীর অপূর্ব গাছ, তথা ‘স্বর্গীয় গাছ’ হিসাবে সবার নিকট সমাদৃত ও সুপরিচিত। আমাদের দেশে নারিকেলের যে সব জাত প্রচলিত আছে যেগুলো মুলতঃ লম্বা জাতের, ফলন তুলনামুলকভাবে কম, ফল প্রাপ্তির সংখ্যা গাছ প্রতি বছরে সর্বোচ্চ ৫০ টি এবং ফলন পেতে ৬/৭ বছর সময় লেগে যায়।
- কৃষি এবং কৃষির সাথে যুক্ত সকলকেই শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের এই কনটেন্ট লেখা শুরু করছি। আজ আমি আলোচনা করব খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি বা রোগবালাই ও দমন ব্যবস্থাপনা নিয়ে।
- পক্ষান্তরে খাটো আধুনিক জাতগুলো অল্প সময়ে ফল দেয়া আরম্ভ করে, ফলদান ক্ষমতা অনেক বেশী এবং ঝড়ে ভেঙ্গে পড়ে না। নতুন জাতের এই গাছকে যথাযথ পরিচর্যা করলে আড়াই থেকে তিন বছরেই ফলন আসবে।
- ফলনের পরিমান আমাদের দেশী জাতের তুলনায় প্রায় তিন গুন বেশি। উপযুক্ত পরিচর্যা করলে প্রতি বৎসর প্রায় ২৫০ টি নারিকেল পাওয়া সম্ভব। উন্নত এই জাতের সম্প্রসারণ করা গেলে আমাদের দেশের নারিকেল এর উৎপাদন প্রায় ৩ গুন বৃদ্ধি পাবে।
- নারিকেল গাছের লবনাক্ততা সহিষ্ণু গুন খুব বেশী। বর্তমান সরকার দক্ষিণাঞ্চলের উপকুলীয় জেলাগুলোর পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির অর্থনৈতিক উন্নয়নে যথেষ্ট গুরুত্ব আরোপ করছে। এসব এলাকায় নারিকেল চাষের জন্য অতি অনুকুল অবস্থা বিরাজ করছে।
- এ বিবেচনায় ভিয়েতনাম থেকে খাটো ও উন্নত জাতের নারিকেল জাত ও খাটো জাতের হাইব্রিড নারিকেলের জাত এনে দক্ষিণ অঞ্চলে ব্যাপক সম্প্রসারণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ জাতগুলি আমাদের দেশের আবহাওয়ায় নতুন বিধায় এর উপযোগীতা ও সক্ষমতা পরীক্ষা বিষয়ক গবেষণা শুরু হয়েছে।
জাত ঃ নারিকেলের খাটো জাত হলো দুটি যা ভিয়েতনাম থেকে সংগৃহীত।
নারিকেলের খাটো জাত দুটি হলোঃ
ক) সিয়াম গ্রীন কোকোনাট (Dua Xiem Xanh) ঃ ডাব হিসাবে ব্যবহারের জন্য এ জাতটি অতি জনপ্রিয়। এ জাতের ফলের রং সবুজ, আকার কিছুটা ছোট, প্রতিটির ওজন ১.২-১.৫ কেজি। ডাবের পানির পরিমাণ ২৫০-৩০০ মিলি। গাছ প্রতি বছরে ফল ধরে গড়ে ১৫০ টা।
খ) সিয়াম ব্লু কোকোনাট (Dua Xiem Luc) ঃ এটিও অতি জনপ্রিয় জাত, এটা ২০০৫ সালে উদ্ভাবন করা হয়। এটা কৃষকের খুব পছন্দের জাত। চারা রোপনের আড়াই থেকে তিন বছরের মধ্যেই ফল ধরে, ফলের রং গাঢ় সবুজ, ওজন ১.২-১.৫ কেজি, ডাবের পানির পরিমান ২৫০-৩০০ মিলি।
ডাবের পানি অতি মিষ্টি এবং শেলফ লাইফ বেশী হওয়ার কারণে এ জাতের ডাব বিদেশী রপ্তানী করা যায়। গাঠ প্রতি বছরে ফল ধরে গড়ে ১৫০ টা। এ জাতের চারা লাগানোর দু’আড়াই বছরের মধ্যেই ফুল ফোটা আরম্ভ হয়, দেশী লম্বা জাতের মতো ফুল হতে ৭-৮ বছর সময় লাগে না।
খাটো জাতের হাইব্রিড নারিকেলের জাতঃ ডিজে সর্ম্পূণা হাইব্রিড ডোর্য়াফ নারিকেল।
মাটি ঃ প্রায় সব ধরণের মাটি নারিকেল চাষের জন্য উপযোগী। তবে অতি শক্ত, কাঁকর শিলাময় মাটি হলে প্রায় দেড় মিটার চওড়া ও দেড় মিটার গভীর করে গর্ত তৈরী করে গর্তটি জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ উপরিভাগের মাটি ও সার দিয়ে ভরাট করে গাছ লাগালে গাছ সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠবে। জমিতে লবণাক্ততার পরিমাণ বেশী হলে একই পন্থা অবলম্বন করে নারিকেল চারা লাগানো যাবে।
চারা রোপনের সময় ঃ খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি শুকনো মৌসুমে সেচের সুবিধা থাকলে অথবা বসতবাড়ীতে সারা বছরই এ চারা রোপন করা যাবে। তবে চারা রোপনের উত্তম সময় হলো জুন-সেপ্টেম্বর মাস ।
রোপন দুরুত্বঃ খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি
বসতবাড়ীতে সল্প সংখ্যক গাছ লাগানো হলে ৫ মিটার দুরুত্বই যথেষ্ট। বাগান আকারে ৬ মিঃ দুরুত্বে রোপন করা যাবে। ১মি.x ১মি. x মি. মাপের গর্ত তৈরী করা প্রয়োজন। ৬ x ৬ মিটার হিসেবে হেক্টর প্রতি ২৭৮ টি চারা প্রয়োজন । এটেল মাটির ক্ষেত্রে গর্তের গভীরতা ঠিক রেখে চওড়ায় ২০-৩০ সেঃ বেশী বাড়াতে হবে।
গর্ত তৈরী করে ৪-৫ দিন রোদে রাখার পর জৈব ও রাসায়নিক সার মিশ্রিত উপরিভাগের মাটি দিয়ে ভরাট করে কয়েক বালতি পানি দিয়ে রেখে দেয়ার ২-৩ সপ্তাহ বাদে এ মাদায় চারা রোপন করা যাবে। গর্তের তলায় বা নিচের স্তরে ১০-১৫ সেঃ মিটার চওড়া করে নারিকেলের ছোবড়া দিয়ে ভরাট করা হলে তা বাতাস চলাচল ও শিকড় ছাড়ানের জন্য সহায়ক হবে।
গর্তে সার প্রয়োগ ঃ গোবর সার (পঁচা) বা আবর্জনা পঁচা সার ২০-২৫ কেজি, কেঁচো কম্পোষ্ট সার ২ কেজি, জিঙ্ক সালফেট ১০০ গ্রাম, হাড়ের গুড়া ১ কেজি, নিমের খৈল ৫০০ গ্রাম, টিএসপি ৩০০ গ্রাম, এমওপি ৩৫০ গ্রাম, বোরিক/ বোরণ এসিড ২০০ গ্রাম, বাসুডিন/ফুরাডান ৫০ গ্রাম এবং ম্যানকোজেব দলীয় ছত্রাকনাশক ১০ গ্রাম হারে ভালোভাবে মিশ্রন করে গর্তে প্রয়োগ করতে হবে।
চারা রোপন ঃ খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি
নারিকেল চারা রোপনের জন্য ২৫ সে.মি. চওড়া ও ৫০ সে. মি. গভীর গর্ত করে নিয়ে সেখানে চারা রোপন করতে হবে। এ সময় লক্ষ রাখতে হবে যেন (ক) রোপনকৃত নারিকেল চারাটি জমি হতে ২০-২৫ সে.মি. নিচে বসানো হয় (খ) গোড়ার অংশ কিছুটা উম্মুক্ত থাকবে বা গোড়ার নারিকেলের অংশ বিশেষ কিছুটা দেখা যাবে।
নিচু করে লাগানের কারণে বাইরে থেকে অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি থেকে রক্ষার জন্য ৭০-৯০ সে.মি. দূরে ১০-১৫ সে.মি. উঁচু করে চারদিকে বাধ দিতে হবে। পুকুরের ধার বা পাহাড়ের ঢালে চারা লাগানের ক্ষেত্রে আরও ১০ সে. মি. নিচে লাগাতে হবে।
সার প্রয়োগ ও সেচ প্রদান ঃ চারা রোপনের প্রতি ৩ মাস পর পর নিম্ন লিখিত সার প্রয়োগ করতে হবেঃ
নারিকেল চারার গোড়া থেকে ২০ সে.মি. দুরুত্বে ২০ সে.মি. চওড়া ও ১০ সে.মি. গভীর নালায় সারগুলো প্রয়োগ করতে হবে। পরের প্রতিবার খেয়াল রাখতে হবে যে, নারিকেল চারার গোড়া থেকে আগের বারের চেয়ে ৫-৭ সে.মি. আরও দূরে সার প্রয়োগ করতে হবে। সার প্রয়োগের পর ১৫-২০ লিঃ পানি দিয়ে গাছের গোড়া ভালোভাবেভিজিয়ে দিতে হবে।
নিম্নে গাছের বয়স অনুযায়ী সার প্রয়োগের ছক তুলে ধরা হলোঃ
- সারের নাম ১ম বছর ২য় বছর ৩য় বছর ৪র্থ বছর ও উর্দ্ধে
- পঁচা গোবর/আবর্জনা পঁচা সার (কেজি) ৪০ ২৫ ২৫ ৩০
- ছাই (কেজি) ১০ ১০ ১০ ১০
- কেঁচো সার (কেজি) ২ ৩ ৪ ৫
- হাড়ের গুড়া/শুটকির গুড়া (কেজি) ২ ২ ২ ২
- ইউরিয়া (গ্রাম) ৬০০ ১২০০ ১৪০০ ১৬০০
- টিএসপি(গ্রাম) ৩০০ ৪০০ ৬০০ ৮০০
- এমওপি(গ্রাম) ৪০০ ৬০০ ১০০০ ১৫০০
- ম্যাগনেসিয়াম সালফেট (গ্রাম) ১০০ ১৫০ ১৫০ ১৫০
- বোরন (গ্রাম) ৫০ ১০০ ১০০ ১০০
বিঃ দ্রঃ অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার ও বোরন সার বছরে দু’বার প্রয়োগ যোগ্য যা ৬ মাসের ব্যবধানের মধ্যে রাখতে হবে।
পরিচর্যা ঃ খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি
নারিকেল বাগান বিশেষ করে গাছের গোড়ার চারধার সব সময় আগাছামুক্ত রাখতে হবে। প্রথম ২ বছর গাছের গোড়া থেকে ৬০-৭০ সে.মি. দূর বৃত্তকারে চারিদিকের অংশে কচুরীপানা শুকিয়ে ছোট করে কেটে ৮-১০ সে.মি. পুরু করে মালচিং দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
পরে ক্রমান্বয়ে পরিধি বাড়িয়ে ২ মিটার দূর পর্যন্ত ফলন্ত গাছে নিয়মিত মালচিং এর ব্যবস্থা রাখতে হবে। এতে গাছের গোড়া ঠান্ডা থাকবে, আগাছা জন্মাবে না, মাটির রস সংরক্ষিত থাকবে এবং পরবর্তীতে এগুলো পঁচে জৈব সার হিসাবে কাজ করবে।
তবে এভাবে মালচিং দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন তা গাছের কান্ডকে স্পর্শ না করে, গাছের গোড়ার অংশ কমপক্ষে ৮-১০ সি.মি. ফাঁকা থাকবে।
রোগ ও পোকা-মাকড়ের পরিচর্যা ঃ খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি
বাড রট/কুঁড়ি পঁচা ঃ এ রোগের আক্রমনে কচি পাতা বিবর্ণ হয়ে যায় পরে বাদামী বর্ণ ধারণ করে। আস্তে আস্তে বয়স্ক পাতা একের পর এক আক্রান্ত হয় এবং মারা যায়। এক সময় কেন্দ্রস্থলের সকল পাতার বোটা আলগা হয়ে ঝুলে পড়ে এবং গাছের কেন্দ্র পাতা শূন্য মনে হয়।
রোগের প্রাথমিক আবস্থায় প্রতি লিটার পানিতে ৪-৫ গ্রাম প্রোপাকোনাজল ও ম্যানকোজেব গ্রুপের বালাইনাশক মিশিয়ে কুঁড়ির গোড়ায় সতর্কতার সহিত ২-৩ বার ২১ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে।
ফল পচাঁ ঃ খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি
প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে ম্যানকোজেব গ্রুপের রোগনাশক মিশিয়ে আক্রান্ত ফলে ভালভাবে স্প্রে করতে হবে।
পাতার ব্রাইট ঃ পরিমিত সার প্রয়োগ করলে ও যথাসময়ে সেচ এবং নিস্কাশনের ব্যবস্থা করলে রোগের আক্রমন কম হবে। আক্রমন বেশী হলে প্রোপাকোনাজল গ্রুপের রোগনাশক মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ৩ বার স্প্রে করতে হবে।
গন্ডার পোকা ঃ গন্ডার পোকার আক্রমন দেখা যায়। পূর্ণ বয়স্ক পোকা গাছের মাথায় পাতার কচি অগ্রভাগ ছিদ্র করে ভিতরে ঢুকে কচি নরম শাঁস খেয়ে ফেলে। আক্রান্ত গাছের নতুন পাতা যখন বড় হয় তখন পাতার আগা কাচি দিয়ে ˝ঠ˝ আকারের কাটার মত দেখায়।
আক্রান্ত গাছের ছিদ্র পথে লোহার শিক ঢুকিয়ে সহজেই পোকা বের করে মারা যায়। ছিদ্র পথে সিরিঞ্জ দিয়ে অরগানোফসফরাস গ্রুপের কীটনাশক অত্যন্ত সতর্কতার সহিত প্রবেশ করিয়ে ছিদ্রের মুখ আঠালো মাটি দ্বারা বন্ধ করে দিলে পোকা মারা যায় এবং পরে আর বিস্তার হয়না।
নারিকেলের মাইট ঃ মাইট বা মাকড় দ্বারা বর্তমানে প্রচুর পরিমাণ নারিকেল ফল আক্রান্ত হয়ে গায়ে বাদামী রংয়ের দাগ হচ্ছে। গাছ পরিস্কার করে প্রোপারজাইট গ্রুপের ভার্টিমেক/ওমাইট ৪.৫ মিলি প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছের মাথায় স্প্রে করতে হবে।
এছাড়া নারিকেলের ৩/৪টি তাজা শিকড় কেটে ভার্টিমেক/ওমাইট মিশ্রিত বোতলে ডুবিয়ে মাটি দ্বারা ঢেকে রেখে দিলেও কার্যকরভাবে নারিকেলের মাইট দমন করা যায়।
স্টেম বিল্ডিংঃ নারিকেল গাছে একটি সাধারণ রোগ প্রায় প্রতিটি গাছেই দেখা যায় তা হলো স্টেম বল্ডিং বা রস ঝরা। গাছের কান্ডে আক্রান্ত অংশ দিয়ে লালচে বাদামী রংয়ের রস নির্গত হয় পরবর্তিতে রস ঝরার দাগ শুকিয়ে কালো হয়ে যায়।
আক্রান্ত স্থানের বাকল উঠে যায় এবং ভিতরে গভীর গর্তের সৃষ্টি করে। গাছের আক্রান্ত অংশ চাকু দ্বারা চেঁছে সেখানে বর্দোপেষ্ট (পানি ১ লিঃ + চুন ১০০ গ্রাম + তুঁতে ১০০ গ্রাম) লাগিয়ে এ রোগ প্রতিহত করা সম্ভব। এভাবে নারিকেল গাছের পরিচর্যা করা হলে কাঙ্খিত ফলন পাওয়া যাবে।
আজ আমি খাটো জাতের নারিকেল রোপনের গুরুত্ব ও রোপন পদ্ধতি নিয়ে আলোজনা করলাম। পরবর্তীতে আরো ভালো কোন টপিক নিয়ে আলোচনা করব। লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url